How To Make QRCODE
QRCODE যেভাবে তৈরী করবেন?
দুইটি উপায়ে আপনি কিউ আর কোড তৈরি করতে পারবেন স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটারে এবং অনলাইন কিংবা অফলাইনে।
অনলাইনে কিউ আর কোড তৈরীঃ
অনলাইনে কিউ আর কোড তৈরী জন্য অনেক ধরনের সাইট রয়েছে এবং এর সংখ্যা কম নয়।গুগলে সার্চ করলেই দেখা যায় যে সব ধররেন ওয়েবসাইট বের হবে।আবার অনেক সাইট আছে যেখানে পূর্ণাঙ্গ সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় না।
কিউ আর কোড তৈরী করতে দুইটি সাইট সমৃদ্ধ এবং ঝামেলা বিহীন যা আপনি প্রোফেশনালভাবে বা ব্যাবসায়িক ভাবে কিউ আর কোড তৈরী করা সম্ভব এর মাঝে একটি হল The-Qrcode-Generator যার মাঝে রেজিস্ট্রেশনের কোন ঝামেলা নেই বলা যায়।
প্রথমে আপনি কি কাজে এই Qrcode ব্যবহার করবেন সেটি সিলেক্ট করবেন।তারপরে Qrcode পেইজে সঠিক ইনফরমেশন দিন।সেখানে ডান পাশে দেখতে পাবেন কিউ আর কোড জেনারেট হচ্ছে।লেখা শেষ হলে Save লেখাটির উপরে চাপ দিয়ে ফাইল নেম লিখে সেভ করে দিলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে আপনার Qrcode.
কিউ আর কোড কোড আর একটি প্রফেশনাল হল QR-Code-Generator যা সবার জন্যই উপযুক্ত একটি সাইট।সেখানে রয়েছে যত রকম ফিচার থাকা সম্ভব, সবই এখানে পাবেন।এখানে রয়েছে সিম্পল কিউ আর কোড তৈরী থেকে শুরু করে ডিজাইন, লোগো যুক্ত, ভেক্টর ফরম্যাটে।আর ডায়ানামিক QR-Code তৈরীর সুবিধা রয়েছে এই সাইটে।
উল্লেখ্য, সাইটটি রেজিস্ট্রেশন ছাড়া কিংবা রেজিস্ট্রেশন সহ আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।আপনি যদি রেজিস্ট্রেশন না করেন তাহলে ফিচার কম পাবেন। আর যদি রেজিস্ট্রেশন করেন তাহলে ফিচার বেশি পাবেন।আর রেজিস্ট্রেশন করলে এর ১৫ দিনের ফ্রি ট্রায়াল পাবেন, যার মাধ্যমে সকল ফিচার রয়েছে।
তবে শুধু মাত্র লেনদেন বা ব্যবসায়িক কোন কাজেই নয়, আপনি চাইলেই বিভিন্ন ভাবে এই QR-Code ব্যবহার করতে পারেন।
যেমন-
- ফোন বুক শেয়ারিং।
- বিজনেজ কার্ড শেয়ারিং।
- ওয়াইফাই শেয়ারিং।
- ওয়েব সাইটের ঠিকানা আদান প্রদান।
- যে কোন ধরণের লিংক শেয়ারিং।
- পেমেন্ট সিস্টেম।
এবং কি আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ১০০০ ক্যারেক্টারের মধ্য লেখা যে কোন তথ্যকে প্রকাশ করতে পারেন এই QR-Code মাধ্যমে।
No comments