Application Layer এ্যাপ্লিকেশন Layer
Application Layer
আজকের টিউটোরিয়ালে আমরা TCP/IP এর Application Layer ও এর কয়েকটি প্রটোকল সম্বন্ধে জানবো।
আমরা পূর্বের টিউটোরিয়ালে জেনেছি যে, এই Application Layer এ নেটওয়ার্ক যোগাযোগের সূচনা হয়। এবং Application Layer এর প্রটোকলসমূহ প্রেরক ও গ্রাহক হোষ্টের মধ্যে ডাটার আদান-প্রদান করে থাকে। TCP/IP মডেলের এই Application Layer কে আরো ভালোভাবে বুঝার জন্য OSI রেফারেন্স মডেলে এটিকে Application Layer, Presentation Layer ও Session Layer এই তিনটি লেয়ারে ভাগ করা হয়েছে।
Presentation Layer এর কাজঃ
১। প্রেরক হোষ্টের Application Layer এর ডাটাকে এমনভাবে কোডিং করা যাতে গ্রাহক হোষ্ট তা সহজেই ডিকোড করতে পারে।
২। ডাটাকে এমনভাবে কম্প্রেস করা যাতে গ্রাহক হোষ্ট তা সহজেই ডিকম্প্রেস করতে পারে।
৩। ডাটাকে ট্রান্সমিশনের জন্য এমনভাবে এনক্রিপ্ট করা যা কিনা গ্রাহক হোষ্ট সহজেই ডিক্রিপ্ট করতে পারে।
২। ডাটাকে এমনভাবে কম্প্রেস করা যাতে গ্রাহক হোষ্ট তা সহজেই ডিকম্প্রেস করতে পারে।
৩। ডাটাকে ট্রান্সমিশনের জন্য এমনভাবে এনক্রিপ্ট করা যা কিনা গ্রাহক হোষ্ট সহজেই ডিক্রিপ্ট করতে পারে।
Session Layer এর কাজঃ
নাম থেকেই বুঝা যায় যায়, Session Layer এর কাজ হলো প্রেরক ও গ্রাহক হোষ্টের এ্যাপ্লিকেশনসমূহের মধ্যে ডাটা ট্রান্সমিশনের জন্য সেশন তৈরী করা এবং তা মেইনটেইন করা। ইহা সেশনকে প্রয়োজনীয় সময় পর্যন্ত সচল রাখে, দরকারমতো সেশন ক্লোজ করে এবং প্রয়োজন হলে পুনরায় সেশন তৈরী করে।
বহুল পরিচিত Application Layer এর প্রটোকলসমূহ হলোঃ
১। Domain Name System (DNS) – ইহা ডোমেইন নেমকে আই.পি এ্যাড্রেসে রিসল্ভ করে।
২। Hypertext Transfer Protocol (HTTP) – ইহার মাধ্যমে কোন সার্ভারের ওয়েব পেজকে ব্রাউজ করা যায়।
৩। Simple Mail Transfer Protocol (SMTP) – ইহা ই-মেইল ও এ্যাটাচমেন্ট পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
৪। Post Office Protocol (POP) – ইহা ই-মেইল রিসিভ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
৫। File Transfer Protocol (FTP) – ইহা দুইটি হোষ্টের মধ্যে ফাইল আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৬। Secured Shell (SSH) – ইহা কোন সার্ভারে কমান্ড লাইনের মাধ্যমে রিমোট লগইনের জন্য ব্যহৃত হয়।
২। Hypertext Transfer Protocol (HTTP) – ইহার মাধ্যমে কোন সার্ভারের ওয়েব পেজকে ব্রাউজ করা যায়।
৩। Simple Mail Transfer Protocol (SMTP) – ইহা ই-মেইল ও এ্যাটাচমেন্ট পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
৪। Post Office Protocol (POP) – ইহা ই-মেইল রিসিভ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
৫। File Transfer Protocol (FTP) – ইহা দুইটি হোষ্টের মধ্যে ফাইল আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৬। Secured Shell (SSH) – ইহা কোন সার্ভারে কমান্ড লাইনের মাধ্যমে রিমোট লগইনের জন্য ব্যহৃত হয়।
The Client/Server Model
Client/Server মডেলে যে হোষ্ট কোন তথ্যের জন্য অন্য কোন হোষ্টকে অনুরোধ করে তাকে Client বলে এবং যে হোষ্ট কোন তথ্য প্রদান করে তাকে Server বলে। এই Client/Server প্রসেস Application Layer এ কাজ করে। কারণ এই লেয়ারেই একটি ক্লায়েন্ট কোন তথ্যের জন্য সার্ভারের নিকট রিকোয়েষ্ট পাঠানোর সূচনা করে। যখন সার্ভার থেকে ক্লায়েন্ট এর নিকট ডাটা আসে তখন সেটাকে আমরা Download বলি আর যখন ক্লায়েন্ট থেকে সার্ভারের নিকট ডাটা যায় তখন আমরা সেটিকে Upload বলি।
ধন্যবাদ সবাইকে।
No comments